![]() |
Copyright Owner : Mohammad Hoque |
কনটেন্ট ব্লকিংয়ের ইতিহাস বেশ পুরোনো। চীনের ‘গ্রেট ফায়ারওয়াল’ এর একটি উল্লেখযোগ্য উদাহরণ। এর মাধ্যমে তারা ফেসবুক, গুগল, ইউটিউবের মতো পশ্চিমা ওয়েবসাইটগুলো ব্লক করে রেখেছে। ইরান ও উত্তর কোরিয়াও এ ধরনের কঠোর নিয়ন্ত্রণ প্রয়োগ করে। বাংলাদেশেও এই জিনিস এখনো চলমান। কিন্তু এই পদ্ধতি দিন দিন অকার্যকর হয়ে পড়ছে, বিশেষ করে গণতান্ত্রিক দেশে।
ভিপিএন (ভার্চ্যুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক, একটা প্রযুক্তি যা সাধারণত কনটেন্ট ব্লকিংয়ের মধ্যে পড়ে না বা আটকানো যায় না) এবং প্রক্সির মতো প্রযুক্তি ব্যবহার করে নাগরিকেরা সহজেই এই বাধা অতিক্রম করতে পারছেন। বলা যেতে পারে, তুরস্কে টুইটার ব্লক করা সত্ত্বেও ভিপিএন ব্যবহার করে অনেকেই এই প্ল্যাটফর্মে সক্রিয় রয়েছেন। বাংলাদেশেও একই জিনিস ঘটেছে বিগত দিনগুলোতে।
ইন্টারনেটের গ্লোবাল অ্যাকসেস ওপেননেসের কারণে একটা নির্দিষ্ট দেশে কনটেন্ট সম্পূর্ণভাবে ব্লক করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। ফলে ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউটের মতো ঘটনা ঘটেছে বাংলাদেশে। যার ফলাফল অনেকটাই আত্মঘাতী হয়েছে।